তার পার্লার বৃষ্টি শেষে কনেদেখা রোদে ঝকঝকে ময়ূরের মতো।
বাইরে ভেতরে ঝা চকচকে।
যেমনটা সে ভেবেছিল, সঙ্গমক্ষেত্র বানিয়ে তুলেবে, তেমনটা না হলেও বাড়িওয়ালা ও তার কয়েকজন বন্ধুবান্ধব সন্তুষ্ট রাখো যাচ্ছে।
সে নিজেও ভেবেছিল ধনীর অসুখী স্ত্রীদের ম্যাসাজের মধ্য দিয়ে যৌনতার দিকে উদ্দীপ্ত করে রাখবে।
পার্লারে সে নিজেকে পূর্ণাঙ্গ নারী করেই নিয়েছে। বড় গলার জামা পরে স্তন যতখানি দেখানে যায়, লিপিস্টিক, অর্নামেন্টস ও হালকা মেকাপ নিয়ে তার পুরুষালি চেহারা ঢাকতে না পারলেও, অন্তত পুরুষ নয় এমন বিশ্বাস সে মহিলাদের মধ্যে জাগাতে পেরেছে।
তারা তার চোখের নিচে শরীর খুলে দিলেও, তাদের কেউ কেউ মৈথুনের চেয়ে বেশি কিছু ভাবেনি। তাতে তার জ্বালা আরো বাড়ছে, হঠাৎ সে অযৌন জীবনের ভেতর ঢুকে নিজেকে সত্যিকারের পারভার্টেড, শিলা যেমন তাকে বলেছিল, তাই মনে হচ্ছে।
তার সেইসব কথাগুলো খুব মনে পড়ে এখন। অথচ শীলাকেই সে পারভার্টেড মনে করতো। নিজের সঙ্গে তুলনা করে দেখলে সে মনে করে শীলা ও তার মধ্যে খুব বেশি প্রভেদ নেই।
Share:
Subscribe
Login
0 Comments
Oldest